সম্প্রতি, বিশেষত প্রাক্তন স্বামীদের, যারা এক কারণে বা অন্য কারণে, ভোক্তা দিতে অস্বীকার করে, তাদের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। একটি নিয়ম হিসাবে, শুধুমাত্র একটি যুক্তি আছে - অর্থ নেই। নিঃসন্দেহে, প্রাক্তন স্বামীরা একটি কঠিন আর্থিক পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করে প্রাপ্য অর্থ প্রদান করে না, এটি একটি মোটামুটি বিস্তৃত ঘটনা, তবে কোনও অর্থ নেই বলে সত্য যে কেবলমাত্র ভ্রাতৃত্বের পরিমাণকে প্রভাবিত করতে পারে, তবে তাদের অর্থ প্রদানের কোনও উপায়ে নয়। প্রাক্তন স্ত্রী যদি গোপনীয়তা না দেয় তবে অবশ্যই তাকে তা করতে বাধ্য করা উচিত।
নির্দেশনা
ধাপ 1
অবহেলা স্বামীকে শিশু সহায়তা প্রদানের জন্য বাধ্য করার দুটি উপায় রয়েছে। প্রথম উপায় হ'ল ব্যক্তিগতভাবে স্ত্রী / স্ত্রীকে প্রভাবিত করা। প্রায়শই এই বিকল্পটি অবশ্যই কার্যকর হয় না, এমনকি রাষ্ট্রপক্ষের হুমকিতেও ভীত হয় না, তবে সাধারণভাবে একটি নির্দিষ্ট মনস্তাত্ত্বিক প্রভাব প্রয়োগ করা যেতে পারে।
ধাপ ২
ইস্যুটি সমাধানের সর্বাধিক কার্যকর উপায় হ'ল আদালতকে এই অর্থ প্রদানের জন্য গুনাহের পরিমাণ এবং বাধ্যতামূলক পরিমাণ প্রতিষ্ঠার উপর দাবির বিবৃতি দাখিল করা। এই জাতীয় প্রশ্নের বিবেচনা ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা পরিচালিত হয়। প্রাক্তন স্ত্রীর যদি স্থায়ী চাকরি হয়, তবে আদালত কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে মৃত্যুদণ্ডের রিট তার জায়গায় প্রেরণ করা হবে, এবং নিয়োগকর্তা আদালতের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত মজুরির শতাংশ প্রাক্তন স্ত্রীর অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করবেন, বা দ্বিতীয়টি সরাসরি স্ত্রীর কাজের জায়গাতে সেট পরিমাণটি পাবেন set
ধাপ 3
প্রাক্তন স্বামীর আয়ের স্থায়ী উত্স না থাকলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়। যাই হোক না কেন, আদালত তাকে ভাতা দেওয়ার জন্য বাধ্য থাকবে, তবে এটি আর আয়ের নির্দিষ্ট শতাংশ নয়, তবে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ হবে। স্বামী / স্ত্রী কীভাবে তহবিল চাইতে হবে তা ইতিমধ্যে তার সমস্যা। প্রাক্তনকে অর্থ প্রদান না করার ক্ষেত্রে, ফাঁসির আদেশটি জামিনতাকারীদের কাছে বাধ্যতামূলক ফাঁসির জন্য প্রেরণ করা হবে, যারা প্রবর্তনমূলক কার্যক্রম শুরু করবেন এবং প্রাক্তন পত্নী থেকে জোরপূর্বক প্রেরিতের পরিমাণ আদায় করবেন।
পদক্ষেপ 4
যদি স্বামী / স্ত্রীর কোনও আয় না থাকে, জামিনতাদের তার সম্পত্তি গ্রেপ্তারের অধিকার রয়েছে, পরবর্তীকালে এটি বিক্রি করুন এবং এর মাধ্যমে offণ পরিশোধ করবেন। দীর্ঘসূতী প্রদানের বাধ্যবাধকতা দীর্ঘায়িত না করার ক্ষেত্রে, জামিনতাদের প্রাক্তন স্বামীর বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা শুরু করার অধিকার রয়েছে। যদি প্রথমবারের মতো স্বামী / স্ত্রী কোনও ছোট্ট শাস্তি দিয়ে অবতরণ করতে পারেন, তবে পরের বার যখন কোনও ফৌজদারি মামলা শুরু হয়, তখন তিনি সম্ভবত সত্যিকারের মেয়াদ গ্রহণ করতে পারেন। একটি বাক্য প্রদান করা এবং নির্দিষ্ট অর্থ উপার্জন করা, স্ত্রী এই আয়ের ব্যয়ে atণ পরিশোধ করবেন। ফৌজদারি শাস্তি যে কোনও উপায়ে পরবর্তীকৃতদের পাওনা প্রদান থেকে মুক্তি দেয়।
পদক্ষেপ 5
এটি লক্ষণীয় যে সম্প্রতি এটি বেলিফগুলির প্রভাব, যারা বরং বৃহত্তর শক্তির সাথে সমৃদ্ধ, এটি পিতৃপরিচয় প্রদানের সমস্যার সমাধানটিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে।
