আপনার বাচ্চা তিন বছরের হয়ে গেলে, নিজেকে ধুয়ে ফেলা শেখাতে শুরু করুন। সন্তানের আপনার তত্ত্বাবধানে ধোয়া উচিত, এবং তার কাছে পৌঁছানো আরও সহজ করার জন্য প্রশস্ত বেঞ্চ ব্যবহার করা উচিত।
শিশুর তোয়ালে ঝুলিয়ে রাখুন এবং শিশুর নিজের পক্ষে তাদের কাছে পৌঁছানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে পোশাক। সন্তানের পক্ষে ব্রাশ দিয়ে তার সাবান এবং টুথপেস্টের ব্যবস্থা করা সুবিধাজনক।
যদিও দুধের দাঁত ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাচ্ছে, তিন বছর বয়সে প্রায় সমস্ত দাঁত বেড়েছে এবং প্রতিদিন এবং নিয়মিত যত্ন নেওয়া দরকার। শিশুকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মৌখিক স্বাস্থ্যবিধি পালন করতে শেখানো প্রয়োজন, এটি শিশু এবং বাবা-মা উভয়ের জন্যই এর সাথে সম্পর্কিত সমস্যাগুলি এড়াতে সহায়তা করবে। ইতিমধ্যে দুই বছর বয়স থেকেই আপনি আপনার সন্তানের দাঁত ব্রাশ করতে শেখাতে শুরু করতে পারেন।
কোনও শিশুর টুথব্রাশ শক্ত হওয়া উচিত নয়, বিশেষত বাচ্চাদের জন্য একটি টুথপেস্ট চয়ন করা ভাল, এবং পেস্টের পরিমাণ কম হওয়া উচিত, একসময় মটর আকারের পেস্ট ব্যবহার করুন।
আপনার বাচ্চাকে দিনে দুবার দাঁত ব্রাশ করতে শেখান, এবং প্রধান জিনিসটি সঠিকভাবে করা। উপরের চোয়াল বরাবর উপর থেকে নীচে এবং নীচে থেকে নীচে উপরের দিকে চোয়াল বরাবর ব্রাশটি সরানো প্রয়োজন। খাওয়ার পরে আপনার শিশুকে তার মুখ ধুয়ে ফেলতে শেখান।
এছাড়াও, আপনার বাচ্চাকে কীভাবে তার নাক ফুঁকতে হয় তা শেখানো গুরুত্বপূর্ণ। তবে বাচ্চা যত ছোট হবে তত বেশি কষ্ট হবে শিশুকে পড়াতে। বাচ্চারা 3-4 বছর নাগাদ তাদের নিজের উপর নাক উড়িয়ে শুরু করে। যদি, একটি আটকে থাকা নাক দিয়ে, শিশু মুখ দিয়ে শ্বাস নেয়, এটি অ্যাডিনয়েড এবং টনসিলাইটিস প্রদাহ হতে পারে। এছাড়াও, যদি সর্দিযুক্ত একটি শিশু যদি গলাটি গ্রাস করে তবে এটি রোগের অগ্রগতি ঘটাবে, কারণ তাদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ব্যাকটিরিয়া রয়েছে। বাচ্চাকে খেলানো উপায়ে নাক ফুঁকানো, তার সাথে "প্যারাভোজিকা" বা "হাতি" খেলতে শেখানো আরও ভাল। এছাড়াও, আপনার নিজের উদাহরণ দিয়ে দেখান।