বন্ধুত্ব না করে বেঁচে থাকা খুব কঠিন। অনেক বন্ধু কখনও হয় না, সাধারণত এটি মানুষের একটি বরং সীমাবদ্ধ চেনাশোনা। সমাজে একটি মতামত রয়েছে যে নারী এবং পুরুষের মধ্যে বন্ধুত্ব হতে পারে না। তবে এই দৃষ্টিকোণটি এখনও প্রায়শই খণ্ডন করা হয়।
একজন স্কুল এমনকি তার স্কুল বছরগুলিতে একজন মহিলা এবং একজন পুরুষের মধ্যে বন্ধুত্ব সম্পর্কে চিন্তাভাবনা শুরু করে। কিশোরীরা বন্ধুত্ব এবং প্রেমের মধ্যে পার্থক্য করতে শেখে। এই বয়সেই বিপরীত লিঙ্গের সাথে কেবল বন্ধুত্ব করা সম্ভব কিনা সে সম্পর্কে একটি মতামত তৈরি হতে পারে।
প্রায়শই, বেশিরভাগ লোকের সমন্বয়ে সংস্থাগুলি বা বন্ধুদের গ্রুপে ছেলে এবং মেয়েদের মধ্যে বন্ধুত্ব সৃষ্টি হয়, যেখানে দম্পতিরা একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে। কামারাদির মতো পরিবেশে যৌথ শখ এবং আগ্রহের ভিত্তিতে মহিলা এবং পুরুষ অর্ধেকের মধ্যে বেশ ভাল সম্পর্ক তৈরি হয়।
সাধারণত, যারা দাবি করেন যে এই জাতীয় বন্ধুত্ব অসম্ভব, তারা কৈশোরে সঠিকভাবে যোগাযোগের অভাবের মুখোমুখি হয়েছিলেন এবং বিপরীত লিঙ্গের সাথে কীভাবে যেতে পারেন তা শিখতে অক্ষম। এগুলি প্রধানত লাজুক ব্যক্তি বা লালনপালনের অভাব সহ লোক। প্রাপ্তবয়স্ক হিসাবে, তারা কেবল এক পক্ষ থেকে বিপরীত লিঙ্গ বিবেচনা করতে শুরু করে - অন্তরঙ্গ সম্পর্কের জন্য একটি বিষয় হিসাবে।
একটি দৃ friendship় বন্ধুত্ব একটি মহিলা এবং একটি পুরুষের মধ্যে ভাল বিকাশ হতে পারে, যা তাদের সারা জীবন অব্যাহত থাকবে। এমনকি পরিবারের সাথে শুরু করার পরেও তারা আর একা হয়েই নয়, পরিবারের সাথে বন্ধুত্ব করে চলেছে। এবং তাদের সন্তানরা যথাযথ লালন-পালনের পরেও তাদের বাবা-মায়ের মতো প্রায়শই বন্ধু হতে থাকে।
ইন্টারনেটের আগমন সম্ভবত এই বিষয়টি নিয়ে বিতর্কের চূড়ান্ত পয়েন্ট। বিভিন্ন সামাজিক নেটওয়ার্ক এবং সম্প্রদায় তথাকথিত ভার্চুয়াল বন্ধুদের জন্য জমায়েতের জায়গা হয়ে উঠেছে। এখানে व्यावहारিকভাবে গুরুত্বহীন যে কোন লিঙ্গটি কথোপকথক। এটি ইতিমধ্যে সাধারণ সমস্ত বিষয় যা এই মানুষগুলিকে এক করে দেয়, তাদের প্রতিদিনের ভিত্তিতে যোগাযোগ করার এবং একসাথে যে কোনও সমস্যা সমাধানের সুযোগ দেয়। এগুলি আমাদের এই সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে দেয় যে একটি পুরুষ এবং একজন মহিলার মধ্যে বন্ধুত্ব মোটেও কোনও কল্পকাহিনী নয়, তবে আধুনিক বিশ্বের সত্যিকারের প্রয়োজনীয়তা।